পারিবারিক সঞ্চয়পত্র বিনিয়োগ কি নিরাপদ ও লাভজনক?

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র

সঞ্চয়পত্র হল গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পরিচালিত একটি বিনিয়োগ প্রকল্প যা হতে নির্দিষ্ট সময়ে সময়ে মুনাফা এবং মেয়াদান্তে আসল পরিশোধ করা হয়। আর সঞ্চয়পত্র বেশ কয়েক ধরনেরই রয়েছে, যার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় হল এই পারিবারিক সঞ্চয়পত্র, যার মেয়াদ ৫ বছর।

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র  একধরনের পারিবারিক বিনিয়োগ প্রকল্প ও বটে,যা আমাদের সমাজে বসবাসরত প্রতিটি পরিবারের জন্যই  গুরুত্বপূর্ণ । এর মূল লক্ষ্য হলো দেশের স্বল্প আয়ের জনগণের মাঝে সঞ্চয়ের প্রবণতা বৃদ্ধি এবং পারিবারিক সঞ্চয়ের প্রতি দেশের জনগণকে আগ্রহী করে তোলা। এটি জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর পরিচালিত সঞ্চয়পত্র স্কিমগুলোর মধ্যে সর্বাধিক বিক্রিত স্কিম।

প্রচলিত সঞ্চয়পত্র কি কি?

বর্তমানে আমাদের দেশে মোট চার ধরনের সঞ্চয়পত্রের প্রকল্প চালু রয়েছে এবং এগুলোর সবকটি জাতীয় সঞ্চয়পত্র অধিদপ্তর এর অধীনে পরিচালিত।

এগুলো হল-

  1. পাঁচ বছর মেয়াদী বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্র
  2. পরিবার সঞ্চয়পত্র
  3. তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র
  4. পেনশন সঞ্চয়পত্র

তিন মাস অন্তর মুনাফা ভিত্তিক সঞ্চয়পত্র ব্যতিত ( ৩ বছর মেয়াদি) বাকি সবকটি পাঁচ বছর মেয়াদী এবং উল্লেখিত সঞ্চয়পত্র গুলোর মাঝে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র বহুল আলোচিত ও জনপ্রিয় । পরিবার সঞ্চয়পত্র নীতিমালা ২০০৯ ও এর সংশোধনী বিধিমালা ২০১৫ অনুযায়ী এই ধরনের সঞ্চয়পত্রের মেয়াদকাল পাঁচ বছর। পরিবার সঞ্চয় পত্রের প্রথম প্রবর্তন হয় ১৯৯৭ সালে,তবে প্রবর্তনের ঠিক ৫ বছর পর এটিকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। পরে দেশের জনসাধারণের কথা মাথায় রেখে ও তাদের জীবনধারার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ২০১০ সালে গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার এটিকে পুনরায় চালু করার সিধান্ত নেয়।

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র- বিনিয়োগ বিষয়ক প্রাথমিক ধারণা

যেকোনো বিনিয়োগ এর ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ধারনা থাকা জরুরীি। পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের পূর্বে ও অবশ্যই এর বিনিয়োগের বিষয়ে পর্যাপ্ত ধারণা রাখাটা জরুরি। কারণ বিনিয়োগের পরিমাণ এর উপর মুনাফার ক্ষেত্রে ভিন্নতা আছে। তাছাড়া মেয়াদ পূর্তি এর আগে নগদায়ন এর ক্ষেত্রে ও মুনাফায় ভিন্নতা রয়েছে।

বাংলাদেশের পাঁচ বছর মেয়াদী সঞ্চয় পত্রের নীতিমালা অনুসারে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র এর সর্বনিম্ন ক্রয়সীমা দশ হাজার টাকা, যার সর্বোচ্চ ক্রয় সীমা ব্যক্তি পর্যায়ে নির্ধারন করা হয়েছে ৪৫ লক্ষ টাকা (এক নামের জন্য উক্ত তথ্যটি প্রযোজ্য )। তবে এ ধরনের সঞ্চয় পত্রে  প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের কোনো বিষয়াদি জড়িত নেই। পরিবার সঞ্চয়পত্রে পাঁচ বছর মেয়াদ পূর্তির পরেই পূর্ণ মুনাফা সহ আসল নগদায়ন করা যায়। মেয়াদপূর্তির আগে অথবা পূর্ণ মেয়াদ পূর্তির পরে কেউ যদি নগদায়ন করতে চান তাহলে নিম্নলিখিত হারে মুনাফা পাবেন ।

  1. ১৫,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে- ১ম বছর শেষে- ৯.৫০%। ২য় বছর শেষে- ১০%। ৩য় বছর শেষে- ১০.৫০%। ৪ বছর শেষে- ১১%। ৫ বছর শেষে- ১১.৫২%
  2. ১৫,০০,০০১ টাকা থেকে ৩০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগে- ১ম বছর শেষে- ৮.৬৬%। ২য় বছর শেষে- ৯.১১%। ৩য় বছর শেষে- ৯.৫৭%। ৪ বছর শেষে- ১০.০৩%। ৫ বছর শেষে- ১০.৫০%
  3. ৩০,০০,০০১ টাকা থেকে ঊর্ধ্বে- ১ম বছর শেষে- ৭.৮৩%। ২য় বছর শেষে- ৮.২৫%। ৩য় বছর শেষে- ৮.৬৬%। ৪ বছর শেষে- ৯.০৭%। ৫ বছর শেষে- ৯.৫০%

যেকোনো সঞ্চয়পত্রে মুনাফার উপর উৎসে কর কর্তন করা হয়। পারিবারিক সঞ্চয়পত্র এর ক্ষেত্রে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ এর মুনাফার উপর ৫% এবং এর উপরে বিনিয়োগ এর মুনাফার উপর ১০% উৎসে কর কর্তন করা হয়।

প্রচলিত পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুল্যমান হচ্ছে ১০০০০, ২০০০০, ৫০০০০, ১০০০০০, ৫০০০০০ এবং ১০,০০,০০০ টাকা। এসংক্রান্ত আরও খুঁটিনাটি তথ্য সঞ্চয়পত্র যেখান থেকে কিনবেন সেখান থেকে জেনে নিতে পারবেন।

পরিবার সঞ্চয়পত্র নিয়ে অন্যান্য তথ্য-

  • মাসিক ভিত্তিতে মুনাফা উত্তোলনের সুযোগ আছে।
  • যেকোনো সময় মনোনীত নমিনি বাতিল, পরিবর্তন ও নিয়োগ করার সুযোগ আছে।
  • সঞ্চয়পত্রের মালিক মারা গেলে তার মনোনীত নমিনি যেকোনো সময় এটি নগদায়ন করতে পারবেন।
  • সঞ্চয়পত্রের মালিক মারা গেলে তার মনোনীত নমিনি এটি নগদায়ন না করে মাসিক ভিত্তিতে মুনাফা ও নিতে পারবেন।

পরিবার সঞ্চয়পত্র কোথায় পাওয়া যাবে?

বর্তমানে আমাদের দেশের চার ধরনের  প্রতিষ্ঠানে এ সকল  সঞ্চয় পত্র কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো হলো –

  1. বাংলাদেশ ব্যাংক এবং এর শাখাসমুহ
  2. শরীয়াহ ভিত্তিক ব্যাংক ব্যতীত সকল তফসিলি ব্যাংক
  3. জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তর এবং এর অধীনে সব সঞ্চয় ব্যুরো শাখাঅফিস
  4. ডাকঘরসমূহে

এধরণের  সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরম উপরে উল্লেখিত স্থান সমূহ থেকে সংগ্রহ করে তা যথাযথ ভাবে পূরণ শেষে এবং তার স্বাক্ষর পূর্বক যে কোনো ইস্যু নির্দিষ্ট অফিসে দাখিল করতে হবে। সঞ্চয় পত্র কেনার জন্য প্রয়োজনীয় আবেদন ফরম ইস্যুকারি অফিস গুলো থেকে বিনামূল্যে পাওয়া যাজাবে। সংশ্লিষ্ট নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট থেকেও আবেদন ফরম ডাউনলোড করে তা সঞ্চয়পত্র কেনায় ব্যবহার করা যাবে।

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র কারা ক্রয় করতে পারবেন?

বাংলাদেশে পাঁচ বছর মেয়াদি যেসকল সঞ্চয়পত্র রয়েছে এর মাঝে পারিবারিক সঞ্চয়পত্র অন্যতম এবং বহুল জনপ্রিয়। দেশে এ ধরনের সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের বিশেষ চাহিদা থাকা সত্ত্বেও  আমরা অনেকেই অবগত নই কারা এই সঞ্চয় পত্র ক্রয়ের জন্য আবেদন করতে পারবেন,আর কারা পারবেন না। অনেক সময় এ নিয়ে সাধারণ জনগণের পর্যাপ্ত ধারণা না থাকায় হয়রানির শিকার ও হতে হয়।

তাহলে চলুন এবারে একনজরে দেখে নেয়া যাক গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত সঞ্চয়পত্র নীতিমালা ২০০৯ অনুযায়ী কোন কোন ক্যাটাগরিতে আমাদের দেশে পারিবারিক সঞ্চয়পত্রের আবেদন নেয়া হয়ে থাকেঃ

১.আঠারো বছর বয়স বা তদূর্ধ্ব বয়সের যে কোনো নারী, তবে তাকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।

২. ৬৫ বছর অথবা এর চাইতে বেশী বয়সের যে কোনো বাংলাদেশী নাগরিক (পুরুষ/মহিলা)।

৩. প্রাপ্ত বয়স্ক শারীরিক প্রতিবন্ধী। এক্ষেত্রে তাকেও বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে এবং তার প্রতিবন্ধীতার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা সমাজসেবা কার্যালয় কর্তৃক  সত্যায়িত হতে হবে।

তবে জাতীয় সঞ্চয়স্কিম অনলাইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এ আপাতত নাবালক বা কোনো নাবালকের পক্ষে প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তির এ ধরনের সঞ্চয় পত্র ক্রয়ের সুযোগ নেই।

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ফরম ক্রয়ের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

এই ধরনের সঞ্চয়পত্র ফরম ক্রয়ের জন্য ক্রেতা ও নমিনি প্রত্যেকের দুই কপি করে পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে এবং তা জমা দেয়ার পূর্বে অবশ্যই সত্যায়িত করে নিতে হবে।

ক্রেতা ও নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি অবশ্যই জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে নমিনি নাবালক হলে তার জন্ম নিবন্ধন এবং প্রত্যয়নককারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি জমা দেয়া আবশ্যক। অন্যথায় আবেদন গ্রহণ যোগ্য হবে না।

সঞ্চয় পত্র গ্রাহকের নিজ ব্যাংক হিসেবের এম আই সি আর চেক এবং এম আই সি আর চেকের সাদা কপি ও অনেক সময় এ ধরনের সঞ্চয়পত্র প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান  চাইতে পারে। সেক্ষেত্রে আগে থেকেই এ ধরনের কাগজ পত্র সংগ্রহে রাখাটা জরুরি ।

পারিবারিক সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কি নিরাপদ ও লাভজনক?

পারিবারিক সঞ্চয়পত্র দীর্ঘকাল ধরে আমাদের সমাজের সাধারণ মানুষের জন্য একটি জনপ্রিয় বিনিয়োগ বিকল্প হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। যারা তাদের আর্থিক ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে চায়, তারা  সরকারি ভাবে অথবা বিভিন্ন ব্যাংকে এবং ডাকঘর এর মাধ্যমে ও এই ধরনের সঞ্চয় পত্র সংগ্রহ করে তা নিজেদের কাছে সংরক্ষণে রাখতে পারেন, যা অনেক আগে থেকেই  আমাদের সমাজের বিভিন্নস্তরের লোকেদের  কাছে সুদূর ভবিষ্যতে নিজেদের অর্থ উপার্জন এবং তা সংরক্ষণে একটি নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে।

গ্রাহকদের সঞ্চয়পত্র সংগ্রহের পূর্বে মনে রাখতে হবে বাংলাদেশে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় মাধ্যম হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ইস্যুকৃত বিভিন্ন সঞ্চয় পত্র গুলো। আর পারিবারিক সঞ্চয়পত্র গুলো ও সাধারণত এর আওতাধীন হয়ে থাকে। মুলত নিম্নলিখিত তিন কারনে পারিবারিক সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরাপদ ও লাভজনক বলা যেতে পারে।

  1. সরকারি এসকল সঞ্চয়পত্র গুলোতে বিনিয়োগ ঝুঁকিবিহীন। এখানে বিনিয়োগ করলে আপনি আপনার বিনিয়োগকৃত অর্থ মুনাফা সহ ফেরত পাবেন এটা নিশ্চিত করেই বলা যায়। তাই গ্রাহকদের কাছে এই ধরনের সঞ্চয়পত্রের গ্রহণযোগ্যতা ও বেশি।
  2. আপনি যদি কোনো ব্যাংকে ফিক্সড ডিপোজিট বা ডিপিএস করেন সেখান থেকে আপনার জমানো টাকাটা মুনাফা সহ  ফেরত পাওয়া অনিশ্চিত। কারণ যখন কোনো ব্যাংক অর্থনৈতিক মন্দা অবস্থায় পড়ে তখন  ব্যাংক বহি:র্ভূত ফ্যাইনান্সিয়াল ইন্সটিটিউট তার গ্রাহকের ডিপোজিট এর টাকাটা যথাযথ ভাবে সময় মতো গ্রাহককে নাও ফিরিয়ে দিতে পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশে এরকম বেশ কিছু উদাহরণ ই দেখা গিয়েছে।কিন্তু সে দিক থেকে আপনি যদি বাংলাদেশের জাতীয় সঞ্চয়পত্র গুলোতে বিনিয়োগ করেন তা আপনার জন্য বেশ নির্ভরযোগ্য।কারণ সরকার নিজে এ ধরনের সঞ্চয় পত্র গুলো ইস্যু করে।এক্ষেত্রে বিধান অনুযায়ী সরকার অর্থনৈতিক মন্দা অবস্থায় পড়লেও সঞ্চয় পত্রে বিনিয়োগকারীদের টাকা ফেরত দেবে।
  3. এ ধরনের সঞ্চয় পত্র গুলো বিনিয়োগকারীদের অতি উচ্চ হারে মুনাফা দিতে সক্ষম। যার কারণে বর্তমানে বিনিয়োগকারীদের নিকট এ ধরনের সঞ্চয়পত্রগুলোর চাহিদা ব্যাপক। আশা করা যায় লাভজনক হওয়ায় সামনে এর চাহিদা আরও বহুগুণে বৃদ্ধি পাবে।

উপরে উল্লেখিত কারণ গুলো বিশ্লেষণ করে তাই বলাই যায়, জাতীয় সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ অন্য যে কোনো বিনিয়োগের তুলনায় নিরাপদ ও ঝুকিমুক্ত বিনিয়োগ বিবেচনায় যথেষ্ট লাভজনক। আর যেহেতু পারিবারিক সঞ্চয়পত্র, ডাকঘর সঞ্চয়পত্র এগুলো জাতীয় সঞ্চয়পত্রেরই একটি অংশ তাই এ ধরনের সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ও তুলনামূলক ভাবে নিরাপদ এবং  লাভজনক বলেই প্রতীয়মান।

তবে অন্যান্য যেকোনো বিনিয়োগ এর মতই পারিবারিক সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ এর আদ্যপান্ত যাচাই বাছাই করে বিনিয়োগ করা যার যার ব্যক্তিগত সিদ্বান্ত।

FAQ

  • পারিবারিক সঞ্চয়পত্র কি মেয়াদ পূর্তির আগে ভাংগানো যায়?

উত্তর- পারিবারিক সঞ্চয়পত্র কি মেয়াদ পূর্তির আগে ভাংগানো যায় তবে সেক্ষেত্রে আপনাকে দরকারি কিছু পেপারস সহ লিখিত আবেদন করতে হবে। এক্ষত্রে আপনি সঞ্চয়পত্রের মেয়াদ এর উপর ভিত্তি করে আপনাকে মুনাফা প্রদান করা হবে। পূর্বে অতিরিক্ত মুনাফা প্রদান করা হয়ে থাকলে সেটা মূল টাকা থেকে কেটে নেয়া হবে।

  • পারিবারিক সঞ্চয়পত্র ভাঙ্গানোর নিয়ম কি?

উত্তর- মেয়াদান্তে ভাঙাতে চাইলে আলাদা করে কোন কিছু করা লাগবেনা , এটা আপনার লিঙ্কড ব্যাংক হিসাব এ জমা হয়ে যাবে। কিন্তু মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ভাঙাতে চাইলে প্রয়োজনীয় পেপারস সহ লিখিত আবেদন করতে হবে। এক্ষেত্রে মুনাফা কম পাবেন।

Similar Posts

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।