৬ টি জনপ্রিয় পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া খুঁজছেন? যদি ও আপনার মনে এই প্রশ্ন ও আসছে যে পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করা কি সম্ভব? কারণ যেখানে লক্ষ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেও অনেকেই লস এর সম্মুখীন হন। কিন্তু আমি যদি বলি ৫ হাজার টাকায় ব্যবসা করা সম্ভব এবং সেটা লাভজনক ও করা সম্ভব। কিন্তু সেক্ষেত্রে দুটি প্রধান বিষয় আপনাকে মানতে হবে। এক, যদি যেকোনো কাজ ছোট থেকে শুরু করার মানসিকতা থাকে। দুই, কাজটাকে যদি উপভোগ করে করা যায়।

Advertisement

কেন মানুষ ব্যবসার প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন?

উপরের প্রশ্নগুলো কেন? কারন, বর্তমান সমাজে চাকরি যেন সোনার হরিণ। জীবনের একটি দীর্ঘ এবং গুরুত্বপূর্ণ সময় চাকরি খোঁজার জন্য ব্যয় করেও অনেকে চাকরি পায়না। আবার চাকরি পেলেও অনেক সময় পারিশ্রমিক হয় একটা মানুষের পরিশ্রম ও যোগ্যতার তুলনায় অনেক কম। তাই বর্তমান সময়ে মানুষ ব্যবসা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। এমনকি শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ার পাশাপাশি ব্যবসা করছে নিজের লেখাপড়ার খরচ চালানোর জন্য এবং সংসারে সাহায্য করার জন্য। অনেকে আবার চাকরির পাশাপাশিও ব্যবসা করতে চান বাড়তি খরচ মেটানোর জন্য।

একটি ব্যবসা করতে কি লাগে?

ব্যবসা করার ক্ষেত্রে প্রধান বিবেচ্য বিষয়গুলো হলো মূলধন, সময় ও লেগে থাকার মানসিকতা। অধিকাংশ নতুন ব্যবসায়ীর মূলধন থাকে স্বল্প পরিমাণে। তাহলে কারও যদি পাঁচ হাজার টাকা মূলধন থাকে সেটা কি যথেষ্ট না ব্যবসা করার জন্য? অবশ্যই যথেষ্ট যদি আপনার ইচ্ছাশক্তি ও সঠিক পরিকল্পনা থাকে । পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করার জন্য ও রয়েছে বেশ কিছু জনপ্রিয় আইডিয়া। আজকের আর্টিকেলে আমরা জানাবো যদি আপনার মূলধন থাকে পাঁচ হাজার টাকা, তাহলে কি কি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। প্রথমেই জেনে নিই ব্যবসা কি?

ব্যবসা কি?

লুইস হেনরি ব্যবসাকে সংজ্ঞায়িত করে বলেছেন, “পণ্য ক্রয় ও বিক্রয়ের মাধ্যমে সম্পদ উৎপাদন বা অর্জনের দিকে পরিচালিত মানব কার্যকলাপ”

Advertisement

স্টিফেনসনের মতে মানুষের চাহিদা/আকাঙ্ক্ষার সন্তুষ্টির মাধ্যমে মুনাফা অর্জন এবং সম্পদ অর্জনের লক্ষ্যে নিয়মিত পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা হয় আর এটাই হলো ব্যাবসা। ব্যবসা একটি বাণিজ্যিক ক্রিয়াকলাপ যা মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পণ্য বা পরিষেবা সরবরাহের সাথে জড়িত। একটি ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন করা। ব্যবসা হলো মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পণ্যদ্রব্য ও সেবা ক্রয়-বিক্রয়।

মূলত স্বল্প পরিমাণের মূলধন দিয়ে ব্যবসা শুরু করলে তাকে বলা হয় ক্ষুদ্র ব্যবসা। বর্তমান সময়ে এই স্বল্প মূলধনের ব্যবসা খুব ই লাভজনকে। নিচে প্রদত্ত আইডিয়া গুলোকে কাজে লাগিয়ে পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করে আপনিও হতে পারেন একজন সফল ব্যবসায়ী।

অনেক সময় মানুষের প্রবল ইচ্ছা থাকে ব্যবসা করে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর। কিন্তু মানুষের মাঝে একটি ধারণা আছে যে ব্যবসা করতে হলে মূলধন হিসেবে অনেক টাকা প্রয়োজন। আজ আমরা আপনাদের জানাবো পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা ও লাভজনক হতে পারে।

ছয়টি পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া

অনেকেই মনে করেন ব্যবসা করতে অনেক টাকা প্রয়োজন। এটা সত্য বড় পরিসরে একটা ব্যবসা করতে গেলে অনেক টাকা মূলধন প্রয়োজন। কিন্তু পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করে ও আপনি মুনাফা অর্জন করতে পারেন। এটি একটি ছোট ব্যবসার আইডিয়া এবং অল্প মূলধন থাকার কারণে আপনার ব্যবসায় ঝুঁকিও কম। আপনি এই অল্প মূলধন দিয়ে ব্যবসা করেই ব্যবসার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন, একটা সময় ব্যবসা বড় ও করে তুলতে পারেন এবং নিজেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পারেন।

এই আর্টিকেলে পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করার ছয়টি সহজ ও জনপ্রিয় আইডিয়া শেয়ার করবো। আর্টিকেলটি পড়লেই আপনাদের মনের সব প্রশ্ন দূর হয়ে যাবে বলে আশা করা যায়।

Advertisement

ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা

৫০০০ টাকায় ব্যবসা
Flexiload shop

আপনার কাছে যদি পাঁচ হাজার টাকা বা এর কম মূলধন থাকে তবে পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা হতে পারে ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা। বর্তমান সময়ে মোবাইল ফোন রয়েছে সবার হাতে। মোবাইল যতদিন থাকবে ততদিন মানুষের ফ্লেক্সিলোডের ও প্রয়োজন হবে। এই ব্যবসা করার জন্য আপনাকে নির্ধারণ করতে হবে এমন একটি স্থান যেখানে সবসময় জনসমাগম থাকে। খুবই কম মূলধন দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করা যায়।

তাই পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে হলে আপনি ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ফ্লেক্সিলোডের ব্যবসা করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে টেবিল, চেয়ার, একটি বড় ছাতা এবং একটি মোবাইল ফোন। পাড়া বা মহল্লায় যে স্থানে মানুষের চলাচল বেশি থাকে সে স্থানটিকে নির্বাচন করে আপনি ব্যবসা শুরু করতে পারেন। চেষ্টা করবেন রাস্তার পাশের স্থান নির্বাচন করতে যেখান থেকে মানুষ চলাচলের পথে সহজেই আপনাকে খেয়াল করবে।

এ ব্যবসার একটা বড় সুবিধা হল এটি নগদ টাকায় ব্যবসা। এ ব্যবসায় দৈনিক লাভ আপনি দৈনিক বের করে ফেলতে পারবেন। এতে ব্যবসার অবস্থান বুঝতে আপনার সুবিধা হবে।

ফলের জুসের ব্যবসা

আজকাল গ্রীষ্মকালে স্কুল-কলেজের সামনে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সবথেকে বেশি ভীড় চোখে পরে ঠান্ডা ফলের জুসের দোকানগুলোতে। তাজা ফলের জুস তীব্র তাপদাহে শরীরের পানিশূন্যতা পূরণ করে। তেমনি তৃষ্ণা ও মেটাতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা ফলের জুস। পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়াগুলোর মধ্যে অন্যতম লাভজনক ব্যবসা হলো ফলের জুসের ব্যবসা।

একটি টেবিল, ব্লেন্ডার, কিছু তাজা ফল, বরফ এবং সামান্য কিছু প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়ে খুব স্বল্প মূলধনেই আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তীব্র গরমে মানুষের অন্যতম চাহিদা থাকে ঠান্ডা ফলের জুস। স্বল্প বিনিয়োগে অধিক লাভবান হতে হলে বর্তমানে পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা এর মধ্যে এটি সবচেয় ভালো আইডিয়া।

টি স্টলের ব্যবসা

দেশের অধিকাংশ মানুষ চা প্রেমী। আমাদের এই দেশের মানুষ চা পান করেনা এমনটি খুব কমই পাবেন। এজন্য রাস্তার আশেপাশে গড়ে উঠা টি স্টলগুলোতে সবসময় ভিড় দেখে থাকবেন। চাপাতা, কেটলি, কলা, বিস্কিট, পাউরুটি এবং অন্যান্য সামান্য কিছু প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়েই এই পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করা যায়। যেখানে লোকসমাগম বেশি এমন স্থান নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়া ফ্লাস্কে চা নিয়ে হেঁটে-হেঁটেও চা বিক্রি করা যেতে পারে।

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া এর মধ্যে জনপ্রিয় ব্যবসা হলো চা বিক্রি। মানসম্পন্ন চায়ের দোকানে মাসিক ৩০০০০ থেকে ৪০০০০ টাকা আয় করা সম্ভব।

Tea stall business

বেকিং এর ব্যবসা

অত্যন্ত স্বল্প পুঁজিতে ঘরে বসেই কেক কিংবা কুকি বেক করে টাকা উপার্জন করা যায়। পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা এর মধ্যে একটি অন্যতম আইডিয়া হলো স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে ঘরে তৈরি খাবার বিক্রি।

প্রযুক্তির কল্যাণে অনলাইনে অর্ডার নিতে পারায় এই ব্যবসার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন আরো সহজ হয়েছে। এই ব্যবসা করতে হলে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

১। বেকিংয়ের জ্ঞান ও দক্ষতা ।

২। সামাজিক মাধ্যমগুলোতে প্রচার।

৩। অর্ডার নিতে পারার মতো সামান্য জ্ঞান

৪। বেকিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র।

অনলাইন অর্ড়ার অথবা পাড়ামহল্লার লোকসমাগম বেশি এমন স্থানেও আপনি আপনার বাসায় তৈরি খাবার বিক্রি করতে পারবেন। এছাড়া বর্তমান সময়ে মানুষ স্বাস্থ্যের ব্যাপারে সচেতন হচ্ছে ও বাসায় তৈরি খাবার বেশি পছন্দ করছে। জন্মদিন, বিয়ে, গেট টুগেদারসহ যে কোন ধর্মীয় উৎসবেও কেক, পেস্ট্রি সহ বিভিন্ন হোম মেড বেকিং ফুড এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা আইডিয়া এর মধ্যে এই ব্যবসাটি ইদানিং জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

Baking business

লন্ড্রি এর ব্যবসা

অধিকাংশ কর্মজীবী মানুষ আজকাল জামাকাপড় বাসায় ইস্ত্রী বা ওয়াশ করার সময়  পায়না। আপনি মাত্র পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে এটি শুরু করতে পারেন। স্বল্প পুঁজিতে একটি আয়রন টেবিল, ভালো মানের আয়রন ও সামান্য কিছু প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনে লন্ড্রি ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

এই ব্যবসাটি আপনি আপনার বাসা থেকেই ঘরোয়া ব্যবসা হিসেবে ও শুরু করতে পারেন। কাস্টমারদের অর্ডার নিয়ে কাজ করতে পারেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপনার এই ছোট ব্যবসাটির প্রচার বাড়ান, অফলাইনে আপনার পাড়া প্রতিবেশীদের জানান। প্রথমদিকে আপনি নানাজনের নানা কথা ও শুনতে পারেন, কিন্তু এগুলোতে কান দিতে যাবেননা। শুরুর দিকের চ্যালেঞ্জটা অতিক্রম করে কাজ করে যান। দেখবেন এই ছোট ব্যবসাটি কিভাবে আপনার নিয়মিত আয়ের উৎস হয়ে উঠে।

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা এর মধ্যে এটি একটি লাভজনক এবং নিরাপদ ব্যবসা।

Laundry Business

সিজনাল ফলের ব্যবসা

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসার আইডিয়া এর মধ্যে একটি অতি লাভজনক ব্যবসা হলো সিজনাল ফলের ব্যবসা। অনলাইনে বা অফলাইনে দুইভাবেই ফলের অর্ডার নেওয়া যেতে পারে। আপনাকে তাজা এবং ফরমালিনমুক্ত ফলের সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমান বাজারের বেশিরভাগ ফল ফরমালিন এবং বিভিন্ন বিষাক্ত কেমিক্যালযুক্ত। তাই মানুষের মাঝে সরাসরি বাগান থেকে সরবরাহ করা ফলের চাহিদা বাড়ছে।

এছাড়া কোন নির্দিষ্ট এলাকা কোন ফলের জন্য বিখ্যাত হলে ওই এলাকা থেকেই ফলটি সংগ্রহ করা গেলে ব্যবসা আরো লাভজনক হবে। যেমন: রাজশাহীর আম ও দিনাজপুরের লিচু। সিজনাল ফলের ব্যবসায় মাত্র পাঁচ হাজার টাকা বিনিয়োগ এ লাভবান হতে পারেন। তবে এর জন্য সঠিক পন্থাগুলো অবলম্বন করে ব্যবসা করতে হবে। ফলের ব্যবসায় নিম্নে উল্লিখিত বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।

  • কখনো বেশী স্টক করা উচিত নয়। কারন এটি পচনশীল।
  • আড়ত বা সোর্স থেকে কেনার সময় বাছাই করে নেয়া।
  • বাজারের সবচাইতে কম রেট এ কিনা।
  • জনসমাগম হয় এমন স্থান বিক্রির জন্য নির্বাচন করা।
  • অতিরিক্ত মুনাফায় কম বিক্রি নয়, কম মুনাফায় বেশী বিক্রি হোক লক্ষ্য।

Seasonal Fruit Business

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা- আরও কিছু আইডিয়া

  1. সেলাই এর ব্যবসা।
  2. পেয়িং গেস্ট সার্ভিস।
  3. সোফা ক্লিনিং সার্ভিস।
  4. কুকিং ট্রেনিং সার্ভিস।
  5. হোম মেড আচার বিক্রির ব্যবসা।

উপরের পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা গুলো ছাড়া ও অল্প বিনিয়োগে আরও কিছু ছোট ব্যবসার আইডিয়া পেতে পারেন এখানে।

ছয়টি অল্প বিনিয়োগে ব্যবসার আইডিয়া

১০ হাজার টাকায় ২৫ টি ব্যবসার আইডিয়া

FAQ

পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করার মত আর কি কি আইডিয়া রয়েছে?

এছাড়াও পাঁচ হাজার টাকা পুঁজিতে আরো অনেক ধরণের ব্যবসা করা যায়। পাঁচ হাজার টাকার ব্যবসায় ও লাভবান হওয়া যায় যদি কাজ করার প্রবল ইচ্ছশক্তি, ধৈর্য ও প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জন করে। পাঁচ হাজার টাকায় ব্যবসা করার মত আরও কিছু ব্যবসা আইডিয়া হলঃ
১। ব্যাগ এর ব্যবসা
২। সবজি এর ব্যবসা
৩। মাছ এর ব্যবসা
৪। হোম টিউশন সার্ভিস
৫। চা পাতার ব্যবসা

এক হাজার টাকায় ব্যবসা কি কি আছে?

এক হাজার টাকায় ও একদম ক্ষুদ্র আকারে কিছু ব্যবসা করা সম্ভব। যেমন –
১। সবজি আইটেম এর ব্যবসা
২। পেট কেয়ার
৩। কেক পেস্ট্রি মেকিং
৪। ভেলপুরি এর ব্যবসা
৫। হ্যান্ডমেড খাতার ব্যবসা

১০ হাজার টাকায় ব্যবসা করার জন্য কি ব্যবসা রয়েছে?

১০ হাজার টাকা বাজেটের মধ্যে ও ব্যবসা রয়েছে। সঠিক ভাবে করতে পারলে লাভবান হওয়া ও সম্ভব। এরকম কয়েকটি ব্যবসা নিম্নে দেয়া হল-
১। বাজারের ব্যাগ তৈরি করে বিক্রি করা।
২। হ্যান্ড প্যাকেজিং এর ব্যবসা।
৩। জিন্স প্যান্ট বিক্রির ব্যবসা।
৪। হোম টেইলারস।
৫। হোম মেড মিষ্টি এর ব্যবসা।

Advertisement

Similar Posts

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।